Articles published in this site are copyright protected.

না জ মা মো স্ত ফা

(যা প্রচারিত হয়েছে আজ থেকে ৯ বছর আগে)। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় অবস্থার কোন পরিবর্তন হয়নি। ইত্যবসরে বরং আরো ধ্বংসের দিকে গিয়েছে এই চাওয়া পাওয়া।

এটি বার্ন ইউনিটের জ্বলে-পুড়ে যাওয়া এক গীতা রানীর কথাই নয়, যেন গোটা বাংলাদেশ সেটিই বলতে চাচ্ছে। বোবা কালা সরকার সেটি শুনতে পাচ্ছে না ঠিক নয়, না শোনার ভান করে পড়ে আছে। মাত্র ডিসেম্বরের ৩ তারিখে আমার একটি কলাম ছিল ‘টক শো’র সরকারি দাসদের উদ্দেশে সামান্য ‘টক কথা’-সেখানে আমি হাসিনার ভণ্ডামির রাজনীতির অনেক উপাখ্যান তুলে ধরি। যা জাতির চোখে ধুলোপড়া দিয়ে হিং চিং ছট মন্ত্রে জাতিকে আন্ধার করে রেখেছেন তিনি। তিনি ভালো করেই জানেন আজ হোক কাল হোক, জাতি এসব জানবে, তখন আর জাতির মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খেতে তিনি পারবেন না। এখনি কাঁঠালে আর আঠাতে তিনি লেপ্টে আছেন, একটি ছাড়াতে গেলে আর একটি তাকে জাপটে ধরছে। গত লেখার শেষ প্যারা থেকে একটি লাইন নিচ্ছি, ‘এখানে যুদ্ধাপরাধী চিহ্নিত করা গোলাম আযম, হিন্দু-মুসলিম রায়ট, শত্রুপক্ষ জাহানারা ইমাম, সূক্ষ্ম ও স্থূল কারচুপির খেল, লাশের রাজনীতি, রুমালে ঢাকা প্রতারণার কান্না, ইয়াসমীন নাটক, দিগম্বর কাহিনী, হজ্ব ও ওমরাহ নাটক—এসব হচ্ছে সদ্যগত সরকারের ছলচাতুরির ব্যতিক্রমী খেলা। বিলবোর্ডে আবার নৌকায় ভোট প্রার্থনা শুরু হয়েছে আর মতিয়া চৌধুরীও নীতি-নৈতিকতার সবটুকু বিসর্জন দিয়ে বলছেন, এটি নাকি হচ্ছে মিথ্যার সঙ্গে সত্যের লড়াই। তিনি বলতে চাচ্ছেন অপকর্মী গণতন্ত্র খাদক হাসিনা এক সত্যের নায়িকা। এতে মতিয়া চৌধুরীও নিজেকে ভালো মাপে খোলাসা করে তুলে ধরেন। মন্দের সঙ্গে মন্দই ছুটে যায়, ভালো কখনোই যেতে পারে না, সে কুণ্ঠিত থাকে। 

তারপরও বাংলাদেশের মিডিয়া এসব ছল ওপেন করে দেখায় কম। সারাক্ষণ সরকারের বদহজম ঢাকতেই ব্যস্ত। বাংলাদেশ টেলিভিশন চ্যানেলসহ পাঁচটি বেসরকারি টিভি স্টেশন তাদের আচরণে রাজনৈতিক গোলামির নিদর্শন রেখে চলেছে বলে জানিয়েছে ডেমোক্র্যাসি ইন্টারন্যাশনাল। বাকি অনেক পত্রিকার খবরের শিরোনাম পড়লেই বুঝবেন, এসব যেন বাংলাদেশের মানচিত্রের বাইরের কোনো দেশের পত্রিকা। আর তারা সেটি করছে বলেই আপনারা পাঁচ বছরেও কিছুই টের পাননি। আপনারা ভুল পত্রিকার পাতায় চোখ বুলাচ্ছেন, পত্রিকা পড়ার ব্যাপারেও আপনারা সচেতন হোন। এর বেশিরভাগ পত্রিকা দেশের মূল থেকে বিচ্ছিন্ন, এরা শুধু ভাঁওতাবাজির সংবাদ নিয়েই নাড়াচাড়া করে। জনগণকে দেখায় যে আজ সকাল হয়েছে নির্ঘাত্ ফের রাত হবে, আবার ভোরও হবে। এবার ঘুমাও জনগণ, নাক ডাকিয়ে ঘুমাও। আমরা পাহারাদার ডাকাতের স্বার্থেই বেঁচেবর্তে আছি, তাই গোলামির দাসখত চোখে মুখে খবরে একাকার। আপনারা সবাই জানেন রেশমা নাটক নিয়ে কী নাটক করা হয়েছিল? যেন মনে হয়েছিল বিরল গৌরবের নেত্রীর দেশে বিরল অর্জন যার জন্য তিনি হাসিনা একদম ‘আমি আসছি’ বলে হেলিকপ্টারে করে নাটকের মঞ্চে চলে যান। এসব দেখে হাসব না কাঁদব, বুঝি না। একই খেল আবার শুরু হয়েছে সম্প্রতি বাসের আগুনে নিহত ১৯ সদস্যের ঘটনাকে ঘিরে। ঢাকা মেডিকেল কলেজে সম্প্রতি ভর্তি হওয়া ৫১ জনের মধ্যে ৯ জন মারা গেছেন বেশ আগের খবরে আর ৫ জনকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে। এ ৫ জনসহ বাকি ৩৭ জনই আশঙ্কাজনক অবস্থান পার করছেন। আর ওদিকে চলছে সরকারের নাটক ও ভিআইপিদের চাপে বিপর্যস্তকর অবস্থান। একজন একজন করে লাইন বাঁধা মন্ত্রীরা যাচ্ছেন নাকিসুরে ম্যাগাসিরিজ নাটকের পরিসমাপ্তি ঘটাতে। ওবায়দুল, শাহজাহান, রাশেদ খান, রওশন এরশাদ ও বড় রানী হাসিনা। সবাই জড়ো হয়েছেন বার্ন ইউনিটের পুরনো ময়লা ব্যান্ডেজের ওপর সেটে দিচ্ছেন লোকদেখানো নতুন ব্যান্ডেজ। ময়লা বিছানার চাদরের ওপর প্রলেপ পড়ছে ঝকঝকে সাদা চাদর। মন্ত্রীদের আত্মীয়রা কেউ কেউ মলম লাগাচ্ছেন, নিজেদের কৃত অপরাধে ঝলসে যাওয়া রোগীদের পোড়াদাগে। 

হাসপাতালে তুমুল শোরগোল ঝাড়ু দাও আর পরিষ্কার চাদরে বিছানা ঢাকো, নকল ফটোসেশনের ধান্ধায় সবাই ব্যতিব্যস্ত। এদের সংক্রমণের চিন্তা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষেরও নেই, ওদিকে সরকারের মাথা পেট্রোল বোমাতে ঠাসা। আমি গত লেখাতে টক কথাতে এসব বলেছি বেশ কথা। রাজনেতাদের মাথায় নেই। তাদের মাথায় শুধু জটিল রাজনীতি যার জন্য এত আয়োজন। বিশ্বজিতের খবরে কি তারা ছুটে গিয়েছিলেন? সবার শেষে টেলিমন্ত্রীর ঠেলাতে পোড়া রোগীদের ১১টার ড্রেসিংটুকুও করা যায়নি। এসব খবরের শিরোনাম। ফটোসেশনের ছবিগুলো দেখছিলাম পত্রিকাতে। বার্ন ইউনিটের ফটোসেশনে এসেছে সান্ত্বনা দিতে দিতে মূল জঙ্গি সন্ত্রাসের বিগত সরকারি নেত্রী বলেন, এটা সহিংসতা, এটা গণহত্যা, এটিও সুস্পষ্ট করেন এরা একাত্তরের দোসরদের দিয়ে গণহত্যা চালাচ্ছে। মুহূর্তে তিনি তার টার্গেটে পৌঁছে যান। জাহানারা ইমামের শত্রুদের কাছে মুহূর্তে পৌঁছে যান, তার রাজাকার বেয়াইকে ডিঙিয়ে। নাটকের এখানেই শেষ নয়, ফটোসেশনের নেত্রী বলেন, এসব ছবি তুলে রাখেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে তার গুণ্ডারা কী করে, পুলিশরা এসব ছবির ভিডিও ফুটেজ কেন রাখতে সক্ষম হয় না? তারা সব গুণ্ডামিরই সেরা। এটি কেন করতে পারে না! কারণ এতে তাদের নিজেদের চেহারা ছাড়া রামুতে আর সাঁথিয়ায় আর কেউ ধরা খায়নি। তাই তারা ওটি করতে পারে না। অর্ধশত মানুষকে পুড়িয়ে যে বিরল উদাহরণ প্রধানমন্ত্রী তৈরি করলেন তার সহজ সমাধান তার হাতেই ছিল। তিনি নাটক করতে পারেন কিন্তু জীবনের বাস্তবতাকে মানতে ইচ্ছুক নন। তারপরও তার গদির আঠায় তাকে সেঁটে থাকতেই হবে। এমনই মায়াবিনীর ছলের জীবন। অতীতের হত্যা, লাশ, সংখ্যালঘু নির্যাতন ফটোসেশন এসব জনতা উদারচিত্তে বিশ্বসভায় সুস্পষ্ট করে চিত্রিত করে বাস্তব উদাহরণসহ প্রকাশ করেছে দিবালোকের মতো স্বচ্ছতা দিয়ে। তার অনেক অপকর্মে ঠাসা এসব বক্তব্যের উদাহরণীয় ইংরেজি বাংলা ভারশন আজ সবার নাগালের মধ্যে। বার্ন হওয়া ভুক্তভোগী গীতা রানী জোর গলায় বলেন, ‘আমরা কোনো অসুস্থ সরকার চাই না।’ তার মুখে শোনা যায় কিছু প্রতিবাদী কণ্ঠ। গীতা রানী কি জানেন তাকে পরপারে পাঠাতে তার দিদিমণির প্রাণে এক দানাও করুণার উদ্রেক করবে না। গীতা রানী তো গীতা রানী, অতীতের সেলিম দেলাওয়াররা তার নিজ দলের যুদ্ধবাজ লীগসদস্য তারপরও জানে-বাঁচার আশা করতে পারেনি। তারপরও মনে হচ্ছে হয়তো গীতা রানী এবার কিছুটা হলেও আঁচ করতে পারছেন, করতে পারলে ভালো আর না পারলে গীতা রানীর ভাগ্যে অতীতের মতো একরাশ শূন্যতা জমবে আর ভবিষ্যতের জন্য জমবে বিশাল শূন্যতা। 
এবার আর একটি নাম পঙ্কজ দেবনাথের নাম আসছে, তিনি হচ্ছেন বারে বারে আক্রান্ত পুড়িয়ে দেয়া ‘বিহঙ্গ’ পরিবহনের মালিক। এবং প্রেস ক্লাব থেকে শিশুপার্ক পর্যন্ত দন্ডের পুলিশ বাহিনী নিয়োজিত ছিল, প্রেস ক্লাব, ঈদগাহ মাঠের সামনে, মত্স্য ভবন, ইঞ্জিনিয়ারস ইনস্টিটিউট, শিশুপার্ক, পুলিশ কন্ট্রোল রুম, শাহবাগ মোড় ও শাহবাগ থানায় সর্বমোট নয়টি পয়েন্টে প্রহরাতে এরা দলেবলে বহাল ছিল। জানা যায় ওই সময় টহল গাড়িও দাঁড়িয়ে ছিল কয়েকটি পয়েন্টে, যেখান থেকে মূল জায়গায় পৌঁছাতে আধা মিনিটেরও কম সময় লাগে। থাকছে না এর কোনো ভিডিও ফুটেজ, থাকছে না কোনো টিভি ক্যামেরা। ক্ষমতার শক্ত হাতে সব কন্ট্রোল রুমের গাইডেন্সে এসব হচ্ছে, এসব হচ্ছে শাহবাগের আগুর নাচন খেল। পরিবহন খাতটিই তাদের শক্ত হাতে জিম্মি হয়ে ক্ষমতার দাপটে আওয়ামী নেতারাই পরিবহনের মূল কর্নধার। মূল পরিবহন ব্যবসায়ীরা আজ ঠুনকো চুনোপুঠি, ক্যাডারদের তালে পড়ে তারা পেছন সারির ব্যবসায়ী, সামনে আওয়ামী ক্যাডার বাহিনী। বাংলাদেশে বিরোধী নেত্রীর গাড়িতে ধাক্কা দিলে ভেঙে যায় খালেদা জিয়ার গাড়ির লাইট, ওটিও পঙ্কজ পরিবহনের কাজ। লীগ নেতারা তখন গাড়িটি আটক করে চালকের সঙ্গে অশোভন রাজনীতির আচরণ করেন। বাংলানিউজের প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে এসব জানা যায়। আমেরিকাতে হাজার-লক্ষ গাড়ির ধাক্কা লাগছে। কিন্তু সেখানে কোনো রাজনীতির বাবার ডাকে এসব হয় না। এখানের ওবামার কোনো চেলারাও এসব ছোট কাজের জন্য বরাদ্দ নন। পুলিশই তার লাইনে এখানের সেরা বাবা। তাদের পকেটে টাকা গুজে দেবে এমন সাহস এ যাবত ধারে-কাছে কারও হয়েছে বলে শুনিনি। জেনেছি ও নেটে দেখেছি খোদ বোতল খাওয়া জয় বাবাও এলকোহলে মাতাল হয়ে পুলিশের খাতায় নাম উঠিয়েছেন। বাংলাদেশের ক্যাডার লীগ রাজনীতির এ ধারা এদেশে অচল। তাই মনে হয় জয় বাংলাদেশে ছুটে যান বারে বারে, সেখানে বোতল খাওয়া আসামিকে এখনও কেউ এভাবে ধরছে না, তাছাড়া ববং এদেরকে বাড়তি সুযোগ করে দেয়, অপরাধ করতে পুলিশই সহযোগিতা দেয়। 

১৯৮১ থেকে ১৯৯৭ পর্যন্ত হাসিনার অলিখিত কনসালট্যান্ট মতিউর রহমান রেন্টুর স্বরচিত গ্রন্থ ‘আমার ফাঁসি চাই’ বইতে শেখ হাসিনার সঙ্গে তার নিজের ফাঁসি চেয়েছেন। সুদীর্ঘ ১৬টি বছর অবিরামভাবে তার অনেক অনাচারকে দেখেও নীরব থাকার অপরাধে তিনি প্রথমে তার নিজের ফাঁসি দাবি করেন। তারপর বাকিদের, বিশেষ করে হাসিনার ফাঁসি দাবি করেন। এমনকি তার পিতারও মরণোত্তর ফাঁসি দাবি করেন। কারণ তার দৃষ্টিতে তারা একই রকম কৃত অপরাধী ছিলেন। চারপাশের শত অপরাধ ও এসব ভুক্তভোগীদের কৃত বাস্তবতা দর্শনে ধারণা হয় হাসিনার অপরাধ এত ব্যাপক ও বিস্তৃত যে মনে হয় একশ’ বার ফাঁসিতেও জাতির বেদনা ঘুচে যাওয়ার নয়। সম্প্রতি বার্ন ইউনিটের একজন ভুক্তভোগীর লেখাতে জানলাম তার বন্ধুর খালাতো ভাই শাহবাগে আগুনের শিকার ছিলেন। লাফিয়ে উদ্ধার পেলেও তাকে বাধ্য করা হয় বার্ন ইউনিটে যেতে এবং কালে তাকে মৃত্যুর কোলে হারিয়ে যেতে হয়। কোনোভাবেই তার স্বজনদের ধারে-কাছেও রাখতে দেয়া হলো না। সে লেখাতে দেখি প্রধান চিকিত্সক মৃণাল কান্তি মনে হচ্ছিল ভিনদেশি কোনো এজেন্ট। কারণ তার ব্যবহার এরকমই ছিল। শিগগিরই ওই খালাতো ভাইয়ের মৃত্যু সংবাদ এলো। এর সুবাদে বিরোধী সব নেতাকে আসামি করে বাসে আগুন দেয়ার জন্য মামলা করা হয়। সবচেয়ে বড় কথা, এসব ঘটছে সবকিছু পুলিশের নাকের আগায় চোখের সামনে। সন্ত্রাসীরা সব সময় পুলিশের সামনেই এসব অপকর্ম করে বুকের সিনা মেলে ধরে। এদের আবার সময় সময় পুলিশ সহযোগিতাও দেয়। সামান্য আহত মানুষ মরলেও তাদের লাভ, কারণ তারা চায় লাশ আর কিছু নয়। তাই অল্প আঘাতের পরও এরা মরে গেলে মন্ত্রীদের পোয়াবারো, তাই তারা দলেবলে ছুটে যায় ফটোসেশনে রাজনীতির নাটক করতে। বর্তমান সময়ে পুলিশই লাশের ওজন বাড়িয়ে চলেছে। কখনও লীগের গুন্ডারা বিরোধীকে বাগাতে ছুড়ে দিচ্ছে পেট্রোল বোমা। এসব হচ্ছে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে মোটামাথার হাসিনা সরকারের অতীত নাটকের আদলে কৃত ২০১৩ এর ডিজিটাল গদিরাখা কর্ম। বুদ্ধিমতী মনে করছেন হাবলা দেশের মানুষ অতীতের মতো তার অপকর্ম ও ছলাবাজির ছাইভস্ম গোগ্রাসে গিলবে। জেনে রাখবেন এটি একবিংশ শতকের আলোর শতাব্দী, এখানে ডিজিটাল ফটকাবাজিকে শক্ত হাতে প্রতিরোধ করা হবে। সে ক্ষমতা বর্তমানের ১৬ কোটি জনতার হাতের মুঠোয়। গত সরকার কোনো সময়ই এসবে কোনো সুষ্ঠু তদন্ত করে না, শুধু আন্দোলন সাজায়। মনের সাজানো ছলের অনুকরণে ঘটনা ঘটিয়েই ছুটে যাওয়া হয় ফটোসেশনে আর প্রচার করা হয় এসব বিরোধীর কাজ, তাদের চোখে নষ্টের শিরোমনি জামায়াতের প্রধান সঙ্গী। একজন বিএনপি নেতার গুলিবিদ্ধ পিঠের ছবি চোখ মেলে দেখি, সেখানে কম করে হলেও ৫০টি গুলি বিঁধে ছিল এবং তা গোনা যাচ্ছিল। এভাবে পুলিশ দিয়ে সরাসরি গুলি করা, আসামিকে নির্যাতনে মারা, এমন লাশের আওয়ামী রাজনীতি আর কতকাল চলবে এদেশে?

এটিও ছাপে আমার দেশ২০১৩ সাল। যা প্রচারিত হয়েছে আজ থেকে ৯ বছর আগে)।


Tag Cloud

%d bloggers like this: